১) সিজারের রোগীর রক্ত লাগে =
আপনাদের হাতে সময় থাকে ৯-১০ মাস।
২) টিউমারের অপারেশনের রোগীর রক্ত লাগে = আপনাদের হাতে সময় থাকে ১ সপ্তাহের ও বেশী।
৩) জরায়ুতে অপারেশন হবে =
সময় থাকে ১ সপ্তাহের ও বেশী /বা ১ সপ্তাহ।
৪) কিডনী ডায়ালাইসিসে রক্ত লাগে =
সময় ও তারিখ ১ মাস অাগে থেকেই জানা থাকে।
৫) থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে রক্ত লাগে = সেটাও সব সময় রোগীর লোক জানে।
এতো সময় থাকা সর্ত্বেও রোগীর লোক জানাবে শেষ সময়ে ; অার ১ ঘন্টার মধ্যে রক্ত লাগবে !!!
কেন?? আপনাদের হাতে তো সময় থাকে
ওই সময়টা আপনারা কি করেন???
একটা রোগীর যখন রক্ত লাগে
তখন অন্তত ৫-৬ জন কে
ফোন দিয়ে বুঝিয়ে রাজি করাতে হয়,
তারপর ম্যানেইজ করতে হয় রক্ত।
এক্সিডেন্ট হলে অালাদা কথা।
কিন্তুু রোগীর লোক অনেক সময় শেষ সময়ে এসে জানায় অার কম সময়ে রক্তদাতা ম্যানেইজ করাটা সহজ ব্যাপার না।
এটা কেউ বুঝতে ই রাজি না।
আপনাদের হাতে সময় থাকে ৯-১০ মাস।
২) টিউমারের অপারেশনের রোগীর রক্ত লাগে = আপনাদের হাতে সময় থাকে ১ সপ্তাহের ও বেশী।
৩) জরায়ুতে অপারেশন হবে =
সময় থাকে ১ সপ্তাহের ও বেশী /বা ১ সপ্তাহ।
৪) কিডনী ডায়ালাইসিসে রক্ত লাগে =
সময় ও তারিখ ১ মাস অাগে থেকেই জানা থাকে।
৫) থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে রক্ত লাগে = সেটাও সব সময় রোগীর লোক জানে।
এতো সময় থাকা সর্ত্বেও রোগীর লোক জানাবে শেষ সময়ে ; অার ১ ঘন্টার মধ্যে রক্ত লাগবে !!!
কেন?? আপনাদের হাতে তো সময় থাকে
ওই সময়টা আপনারা কি করেন???
একটা রোগীর যখন রক্ত লাগে
তখন অন্তত ৫-৬ জন কে
ফোন দিয়ে বুঝিয়ে রাজি করাতে হয়,
তারপর ম্যানেইজ করতে হয় রক্ত।
এক্সিডেন্ট হলে অালাদা কথা।
কিন্তুু রোগীর লোক অনেক সময় শেষ সময়ে এসে জানায় অার কম সময়ে রক্তদাতা ম্যানেইজ করাটা সহজ ব্যাপার না।
এটা কেউ বুঝতে ই রাজি না।