Featured Posts

Most selected posts are waiting for you. Check this out

আল-আমিন সোস্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে বাউল এম হোসন কে সম্মাননা প্রদান

আল-আমিন সোস্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে বাউল এম হোসন কে সম্মাননা প্রদান



সুমন আহমদঃ আল- আমিন সোস্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন এর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ বেতারের তালিকাভুক্ত গীতিকার, বাউল এম হোসেন কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান বাউল এম হোসেন কে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

মঙ্গলবার (৪ফেব্রুয়ারি) দুপুরে  বাউল এম হোসেন এর  চাড়খাই এর নিজস্ব  বাড়িতে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। উক্ত সময়ে উপস্থিত ছিলেন,আল-আমিন সোস্যাল ওয়েল অর্গানাইজেশনের সহ-সভাপতি জুবের আহমদ,আল-আমিন সোস্যাল ওয়েল অর্গানাইজেশনের কোষাদক্ষ রুমান আহমদ,বাংলাদেশ ছাত্রকল্যান পরিষদের সিলেট জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক সুমন আহমদ, আলী আহমদ,পারভেজ আহমদ প্রমুখ।
জকিগঞ্জের বারহালে ফ্রি জেনারেল মেডিকেল ক্যাম্প সফলভাবে সম্পন্ন

জকিগঞ্জের বারহালে ফ্রি জেনারেল মেডিকেল ক্যাম্প সফলভাবে সম্পন্ন


আহমেদ সুফিয়ানঃ 
জকিগঞ্জ উপজেলার বারহাল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ বারহাল এহিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিতব্য ফ্রি জেনারেল মেডিকেল ক্যাম্প,ঔষধ বিতরণ, রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও ডায়বেটিস টেস্ট সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত জকিগঞ্জের রত্নগর্ভা সন্তানদের নিয়ে গঠিত যুক্তরাজ্য ভিত্তিক জনকল্যাণমূলক সংস্থা জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকের উদ্যোগে এবং বারহাল ইউনিয়নের সাবেক সফল চেয়ারম্যান মরহুম আলহাজ্ব জাকির আহমদ চৌধুরী'র পিতার নামে গঠিত জনসেবা মূলক সংস্থা লুৎফুর রহমান চৌধুরী মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অদ্য ৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার দিনব্যাপী ২৬ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল টিম দেড় হাজারেরও অধিক গরিব ও অসহায় রোগীদের প্রদান করেন। পাশাপাশি সন্ধানী ব্লাড ব্যাংক সিলেট এর মাধ্যমে সহস্রাধিক নারী পুরুষের বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় সহ ডায়বেটিস পরিক্ষা করা হয়।
জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন ও মাস্টার ছাদিকুর রহমান চৌধুরী'র যৌথ সঞ্চালনায় বারহাল ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ কমিউনিটি পুলিশিং বারহাল ইউনিয়ন শাখার আহবায়ক সুমন আহমদ চৌধুরী'র শুভেচ্ছা বক্তব্য ও জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর সভাপতি শিরওয়ান আহমদ চৌধুরী মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন করেন।
মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে নিজের অভিমত ব্যক্ত করেন,সীমেন্তীকের চীফ পেট্রন, রুপালী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আহমদ আল কবির,সিলেট জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান শামিম আহমদ,সিলেট জেলা পরিষদের সদস্য নারীনেত্রী সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী,সিলেট প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ দিদারুল আলম নোভেল,শিক্ষানুরাগী বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন,বারহাল এহিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয়েদ আহমদ,বারহাল ইউনিয়ন কমিউনিটি পুলিশিং এর যুগ্ম আহবায়ক খলিলুর রহমান,বারহাল এহিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য আব্দুল্লাহ আহমদ চৌধুরী,বারহাল এহিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ছদিওল আকরম আলী ও ফারুক আহমদ, জকিগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সহসভাপতি সাংবাদিক এখলাছুর রহমান,দৈনিক যুগান্তর জকিগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি আল হাসিব তাপাদার,শাহগলী আদর্শ শিশু বিদ্যানিকেতনের প্রিন্সিপাল সাইফুর রহমান,বারহাল কমিউনিটি পুলিশিং বারহাল শাখার সদস্য, বারহাল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পারভেজ আহমদ,বারহাল ছাত্র পরিষদের সাবেক সভাপতি ছদিওল হোসাইন আহমদ,বারহাল যুবলীগ নেতা শামিম আহমদ,ছাত্র ঐক্য যুব পরিষদ জকিগঞ্জ উপজেলার সভাপতি ডাঃ ভোলন দেব পার্থ,ডাঃ সুলেমান আহমদ চৌধুরী, ডাঃ এম এ রউফ সাহেদ।
অভিব্যক্তি প্রকাশকালে বক্তারা অত্যন্ত সুন্দর সুশৃঙ্খল আয়োজনের জন্য সুমন আহমদ চৌধুরী'র নেতৃত্বে গঠিত ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট সেচ্ছাসেবক দলের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্বপন আহমদ,ছদিওল মাছুম আহমদ,মাছুম আহমদ,লায়েক আহমদ,শারওয়ার আহমদ,মাসুক আহমদ,আহমদ আল ফরিদ,সিনওয়ান আহমদ,ছাদেক আহমদ চৌধুরী,তামভির আহমদ প্রমুখ।
 ঢাকাউত্তর মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের কর্মবিরতি এবং সংবর্ধনা

ঢাকাউত্তর মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের কর্মবিরতি এবং সংবর্ধনা



অনলাইন ডেস্কঃ রিয়াজ উদ্দিন
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আপনাদের প্রিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকাউত্তর মোহাম্মদপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রিয় শিক্ষক জনাব মকছুছুল আম্বিয়া চৌধুরী গত ৩১ জানুয়ারি অবসর গ্রহণ করেন এবং আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারী,২০২০ আরও একজন প্রবীণ শিক্ষক জনাব মাওলানা মুহিবুর রহমান অবসরে যাবেন।

সম্মানিত স্যারদ্বয়ের 'বিদায় সংবর্ধনা' বিষয়ে দেশ এবং বিদেশে অবস্থানরত অনেক বর্তমান/ প্রাক্তণ শিক্ষার্থী আমাদের সাথে ইতিমধ্যে যোগাযোগ করেছেন।

সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ৫ মার্চ, ২০২০ সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক 'বিদায় সংবর্ধনা' র আয়োজন করা হয়েছে।এতে আপনাদের সকলের উপস্থিতি কামনা করি।

বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ শিক্ষার্থী হিসাবে আপনারা যারা বিদায় সংবর্ধনা আয়োজনে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক, তাদেরকে নিম্ন বর্ণিত নম্বর সমূহে আগামী ১৫/০২/২০২০ তারিখের মধ্যে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হল।

Ziaul Bari Chowdhury
Chairman
School Management Committee
D.M High School
Cell: +880 1711 041 204

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে গর্ত ধসে আরেক শ্রমিকের মৃত্যু

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে গর্ত ধসে আরেক শ্রমিকের মৃত্যু

Image may contain: one or more people, people sleeping, people sitting and baby
অনলাইন ডেস্কঃ-
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ কোয়ারীতে গর্ত ধসে এক শ্রমিক নিহত এবং ২জন আহত হয়েছে। নিহত শ্রমিক নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ি উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের ফরিদ মিয়ার ছেলে রুবেল মিয়া (২৪)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কালিবাড়ি গ্রামের পূর্ব ইসলামপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য নুরুজ্জামান, তার ভাই উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান, কালিবাড়ি গ্রামের লতু মিয়ার ছেলে লায়েক, মাহমুদ মিয়ার ছেলে এরশাদ ও টুকেরগাঁও গ্রামের জুয়েলের মালিকানাধীন গর্তে রবিবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, কোম্পানীগঞ্জের কলাবাড়ি গ্রামের মইন উদ্দিনের স্ত্রী রাবেয়া বেগম, নেত্রকোনার খালিয়াজুড়ি উপজেলার আমানীপুর গ্রামের মৃত নোয়াজ আলীর ছেলে আহাদ মিয়া।
ঘটনাস্থল থেকে থানার এসআই খায়রুল বাশার লাশ উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেন। এসআই সামসুল আরেফিন সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি সজল কুমার কানু শ্রমিক নিহতের ঘটনাটি নিশ্চিত করে বলেন, নিহতের ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে
এসএসসি পরিক্ষার কেন্দ্রের গেট ধসে পরীক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু!

এসএসসি পরিক্ষার কেন্দ্রের গেট ধসে পরীক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু!

No photo description available.
অনলাইন ডেস্ক-
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলায় ছেলের এসএসসি পরীক্ষার আসন বিন্যাস দেখতে গিয়ে লাশ হয়েছেন বাবা খোরশেদ আলম (৬৮)। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের সলিমগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত খোরশেদ আলম (৬৮) উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের মোক্তারামপুর গ্রামের বাসিন্দা। তার ছেলে আমিরুল ইসলাম চলতি সলিমগঞ্জ এ. আর. এম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিচ্ছে।
Image may contain: one or more people, people standing and outdoor
নবীনগর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রণোজিত রায় বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বিকেলে ছেলের পরীক্ষার আসন বিন্যাস দেখতে সলিমগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষা কেন্দ্রে আসেন খোরশেদ। এসময় স্কুল গেটের তোরণের উপরিভাগ ভেঙে তার মাথায় আঘাত লাগলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
ওসি জানান, স্কুলের গেট তালাবদ্ধ থাকায় কয়েকজন পরীক্ষার্থী নিজেদের আসন বিন্যাস দেখতে গেটের উপরে উঠে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করে। এতেই তোরণের উপরি অংশ ভেঙে নিচে দাঁড়ানো খোরশেদ আলমের মাথায় আঘাত লাগে। এ ঘটনায় রাসেল মিয়া নামের একজন পরীক্ষার্থীও আহত হয়েছে। তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সিলেটের বিয়ানীবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

সিলেটের বিয়ানীবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

সিলেটের বিয়ানীবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি: সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আশরাফুল ইসলাম নয়ন (১৮) নামের কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের বেজগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত নয়ন ওই এলাকার কুনু মিয়ার ছেলে। নয়ন বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণি শিক্ষার্থী।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ঘরের পানির মোটর মাল্টিপাগ লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয় নয়ম। এ সময় বিদ্যুতের শর্ট খেয়ে সে ছিটকে কাছের টিউবওয়েলের নিচে রাখা পানিতে গিয়ে আঁচড়ে পড়ে।

অজ্ঞান অবস্থায় পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশিরা তাকে বিয়ানীবাজার হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

নিহত নয়নের জানাযার নামাজ আজ রোববার বিকাল ৪:৫০ মিনিটের সময় মাথিউরা বেজগ্রাম মসজিদ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
সিলেটের বিয়ানীবাজারে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশ পত্র না পেয়ে চোখে অশ্রু নিয়ে ফিরলো ৫ শিক্ষার্থী

সিলেটের বিয়ানীবাজারে এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশ পত্র না পেয়ে চোখে অশ্রু নিয়ে ফিরলো ৫ শিক্ষার্থী


Image may contain: 5 people, selfie and closeup


অনলাইন ডেস্ক-
সহপাঠীরা গত সোমবার প্রবেশ পত্র পেয়েছেন। স্কুলে গিয়ে তারা জানতে পারেন প্রযুক্তিগত কারণে তাদের প্রবেশ পত্র পরদিন আসবে। পরদিনও প্রবেশ পত্র না পেয়ে অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীরা স্কুলের শিক্ষকদের মাধ্যমে জানতে পারেন তাদের প্রবেশপত্র তৈরীই হয়নি!
পাঠদানের অনুমতি না থাকায় বিয়ানীবাজারের শেখ ওয়াহিদুর রহমান একাডেমীর ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা সিলেটের ক্লাসিক স্কুল এন্ড কলেজের মাধ্যমে এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে আসছিলেন। কিন্তু এবার ক্লাসিক স্কুল এন্ড কলেজের কম্পিউটার অপারেটরের ছোট্ট ভুলে আগামী সোমবার থেকে শুরু হওয়া এসএসসি পরীক্ষায় বিয়ানীবাজারের পাঁচ শিক্ষার্থীর অংশ নিতে পারবেন না। তবে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান চাইলে তারা অংশ নিতে পারবেন বলে জানান শিক্ষক ও বোর্ড সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
প্রবেশ পত্র না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার থেকে শিক্ষার্থী খায়রুল হাসান উৎসব (রেজি: নম্বর-১৭১৬৬২১০৫৫), সাব্বির হোসেন (রেজি: নম্বর-১৭১৬৬২১০৫৬), ফাতেমা তুজ জোহরা (রেজি: ম্বর-১৭১৬৬২১০৮৫), আমিনা হোসেন (রেজি: নম্বর-১৭১৬৬২১০৯৪) ও সোহানা শামসুদ্দিন তাজিনদের (রেজি: নম্বর-১৭১৬৬২১০৯৫) কান্না থামছে না। শিক্ষা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এ পরীক্ষার সব রকমের প্রস্তুতি নিয়েও শেষ সময়ে এসে তারা জানলেন তাদের পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ আর হয়তো নেই। এসব শিক্ষার্থীদের কান্না দেখে অভিভাবকরা অসহায় হয়ে রাজনৈতিক, সামাজিক ও সরকারের দায়িত্বশীল পর্যায়ের যোগাযোগ করে চলেছেন।
থেমে নেই শেখ ওয়াহিদুর রহমান একাডেমী ও সিলেটের ক্লাসিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকরা। নিজেদের ত্রুটি সংশোধন করতে তারা ধরনা দিচ্ছেন দায়িত্বশীলদের কাছে। কিন্তু কারো কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পাচ্ছেন না। নিরুপায় হয়ে নিজেদের ভুলে শিক্ষার্থীদের একটি বছর হারিয়ে যাচ্ছে- এ নিয়ে তারা মর্মাহত।
জেএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থী খায়রুল হাসান উৎসব বলেন, পড়ার টেবিলে বসে কাঁদছি। আমাদের চোখ থেকে ঝরে পড়া মূল্য কেউ না কেউ বুঝবেন। এই আশায় প্রস্তুতি নিচ্চি। যদি কারো দয়া হয়। একই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী ও সিলেট শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান স্যারের কাছে মিনতি করছি আমাদের পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ তৈরী করে দেন। আমরা ভুল করেনী, তাহলে কেন আমাদেরকে শাস্তি পেতে হবে।
শেখ ওয়াহিদুর রহমান একাডেমী অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যখন থেকে এ বিষয়টি আমরা জেনেছি তখন থেকে চেষ্টা করছি। পরিস্থিতি এখন যে পর্যায়ে রয়েছে আসলে সেখানে আমরা অসহায়। বোর্ডের চেয়ারম্যান স্যার ছাড়া এসব শিক্ষার্থীর পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ আর কারো হাতে নেই। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে অসহায় মানুষটি আমি নিজে। আমার পাঁচটি সন্তানের নিষ্পাপ মুখগুলোর করুণ অবস্থা আমাকে খুব কষ্ট দিচ্ছে।
সিলেটের ক্লাসিক স্কুল এন্ড কলেজের একাধিক দায়িত্বশীলদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে সিলেট শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কবির আহমদ গণ মাধ্যমকে বলেন, এ ৫ পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র না পাওয়ার বিষয়টি তার জানা নেই। তিনি জানান, প্রবেশপত্র ইস্যুর সার্ভার এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া, ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে এসএসসি পরীক্ষা। কাজেই, এ বিষয়ে তাদের কিছু করার আছে বলে তার কাছে মনে হচ্ছে না।
ছোট পেটে সন্তানের জায়গা হয় কিন্তু বিরাট ফ্ল্যাটে মায়ের জায়গা হয় না!

ছোট পেটে সন্তানের জায়গা হয় কিন্তু বিরাট ফ্ল্যাটে মায়ের জায়গা হয় না!


অনলাইন ডেস্ক :
দশ মাস ১০ দিন গর্ভে ধারণ, কষ্টের তীব্রতা সহ্য করে যে মানুষটি সন্তানের জন্ম দেন, তিনিই মা। বাবাও যে কোন ত্যাগ স্বীকার করেন না, এমন নয়! জীবনের সবটুকু দিয়ে সন্তানকে মানুষ করেন। কিন্তু সেই সন্তানরা কি বাবা-মাকে মনে রাখে?
সন্তানের কাছে মা-বাবার বেশি কিছু চাওয়ার থাকে না। থাকে শেষ বয়সে আদরের সন্তানের পাশে থেকে সুখ-দুঃখ ভাগ করার ইচ্ছা। আর এ ইচ্ছা নিয়েই প্রত্যেক মা-বাবা প্রহর গুণতে থাকেন দিবা-রজনী। কিন্তু অনেকেরই সেই সন্তানের কাছে আশ্রয় না হয়ে আশ্রয় হয় আপনজনহীন বৃদ্ধাশ্রমে। শেষ বয়সে মস্ত ফ্ল্যাটের ঘরের কোণেও জনমদুখী মা-বাবার এতটুকুও জায়গা মিলে না। ওদের ছুঁড়ে দেয়া হয় প্রবীণ নিবাসনামীয় নরকে। তবুও প্রতিবাদ দানা বাঁধে না; মন অভিশাপ দেয় না।
আজ যারা বৃদ্ধ তারা নিজেদের জীবনের সব সময় এবং ধন সম্পদ বিনিয়োগ করেছেন সন্তানের জন্য, নিজের জন্য রাখেননি কিছুই। কিন্তু বৃদ্ধ বয়সে সন্তানের কাছ থেকে এর একটি ক্ষুদ্র অংশও তারা পাচ্ছেন না। কখনো দেখা যায় সন্তান তার নিজের পরিবারের খরচ জোগাতে হিমশিম খাচ্ছে, তাই পিতা-মাতাকে মনে করছে বোঝা। নিজে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে একটু ভালো থাকার জন্য বাবা-মার ঠাঁই করে দিয়েছেন বৃদ্ধাশ্রমে। আবার এমনো দেখা যায় যে সন্তানের টাকা পয়সার অভাব নেই, কিন্তু পিতা-মাতাকে নিজের কাছে রাখার প্রয়োজন বোধ করছেন না, বা বোঝা মনে করছেন। হয় নিজেই পাঠিয়ে দিচ্ছেন বৃদ্ধাশ্রমে, নয়ত অবহেলা দুর্ব্যবহার করে এমন অবস্থার সৃষ্টি করছেন যেন তাদের পিতা-মাতা নিজেরাই সরে যান তার সাধের পরিবার থেকে। তবে এমন সন্তানের সংখ্যা অসংখ্য নয়।
একবার বৃদ্ধনিবাসে পাঠাতে পারলেই যেন সব দায়মুক্তি। এভাবে নানা অজুহাতে পিতা-মাতাকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। অনেক নামি-দামি বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিক্ষক, চাকরিজীবী যারা এক সময় খুব বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী ছিলেন, বৃদ্ধ বয়সে এসে নিজের সন্তানের দ্বারাই অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার হয়ে বৃদ্ধাশ্রমের স্থায়ী বাসিন্দা হতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক সন্তান বা আত্মীয়-স্বজন আর তাদের কোনো খবরও নেন না। তাদের দেখতে আসেন না, এমনকি প্রয়োজনীয় টাকা-পয়সা বা জিনিসপত্রও পাঠান না। বাড়িতে কোনো অনুষ্ঠানে বা ঈদের আনন্দের সময়ও পিতা-মাতাকে বাড়িতে নেন না।
এমনও শোনা যায়, অনেকে পিতা বা মাতার মৃত্যুশয্যায় বা মারা যাওয়ার পরও শেষবার দেখতে যান না। বৃদ্ধাশ্রম অবহেলিত বৃদ্ধদের জন্য শেষ আশ্রয়। তাদের সারাজীবনের অবদানের যথার্থ স্বীকৃতী, শেষ সময়ের সম্মান ও নিরাপত্তা দেয়া হয় এসব বৃদ্ধাশ্রমে। এখানে তারা নির্ভাবনায়, সম্মানের সঙ্গে, আনন্দের সঙ্গে বাকি দিনগুলো কাটাতে পারেন। প্রয়োজনে অনেক বৃদ্ধাশ্রমে চিকিৎসারও সুন্দর ব্যবস্থা করা আছে। কিন্তু সব প্রাপ্তির মাঝেও এখানে যা পাওয়া যায় না তা হলো নিজের পরিবারের সান্নিধ্য।
সার্জিকাল মাস্ক এর ব্যবহার

সার্জিকাল মাস্ক এর ব্যবহার

অনলাইন ডেস্ক

আবহাওয়া পরিবর্তনের পাশাপাশি ধুলাবালি, ময়লা ও বায়ুবাহিত নানা রোগ বাসা বাঁধছে আমাদের শরীরে। এই সময় সব থেকে বেশি যে জিনিসটি ব্যবহৃত হচ্ছে তা হল সার্জিকাল মাস্ক। নামমাত্র মূল্যে (প্রতিটি ৫ টাকা) যেকোন ফার্মেসি, সুপারসপ, মুদি দোকান এমনকি ফুটপাতেও বিক্রি হচ্ছে এই মাস্ক। কিন্তু এই মাস্ক এর যথাযথ ব্যবহার অনেকেই না জানায় আমরা মাস্ক ব্যবহার করছি ঠিকই কিন্তু রোগ জীবানুর হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারছি না।
সার্জিকাল মাস্ক এর দুটি অংশ আছে - একটি নীল অন্যটি সাদা। (মূল ফিল্টারটি এই দুই লেয়ারের মাঝে অবস্থিত) আপনি যদি জ্বর সর্দি কাশি ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হন এবং তাহলে নীল রঙের অংশটি বাইরে দিকে রেখে সাদা অংশটি ভিতরের দিকে রেখে মাস্ক পরিধান করুন। অন্যদিকে, যদি আপনি রোগমুক্ত ব্যক্তি হয়ে থাকেন, এবং বাইরের ধুলাবালি ও রোগ জীবানু আপনার শরীরে প্রবেশে বাঁধা দিতে চান তাহলে সাদা অংশটি বাইরে এবং নীল অংশটি ভিতরে দিকে দিয়ে পরিধান করুন।
প্রত্যেক ক্ষেত্রেই নাকের অস্থি সংলগ্ন অংশে ‍সুরক্ষা বেল্টটি ভালোভাবে চেপে দিন। আর মনে রাখবেন একটি মাস্ক একবারই ব্যবহার করবেন এবং ব্যবহার শেষে যেখানে সেখানে না ফেলে রোগ জীবানু যেন না ছড়ায় সেই মত কাগজের প্যাকেটে মুড়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিন।
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিতকরণ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি শীর্ষক আলোচনা সভা সম্পন্ন।

ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিতকরণ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি শীর্ষক আলোচনা সভা সম্পন্ন।

জেলা প্রতিনিধিঃ
13 JAN 2020

ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনকারীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিতকরণ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি শীর্ষক আলোচনা সভা সম্পন্ন।
১১ জানুয়ারি রোজ শনিবার সন্ধ্যা ৫.০০ ঘটিকায় সিলেট প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়। সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন সিলেট মহানগরের সভাপতি আবু সালেহ ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তপন চন্দ্র পালের পরিচালনায়, অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন আব্দুল কাইয়ুম ও গীতা পাঠ করেন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন সিলেট মহানগরের সাধারণ সম্পাদক তপন চন্দ্র পাল।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সুফিয়ান, প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন মহাসচিব অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সার্ক মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি মো. ইসলাম উদ্দিন, সিলেট জেলা শাখার সভাপতি হোসাইন আহমদ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা শাখার সিনিয়র সহ-সভাপতি এ.এস. শামীম আহমদ, সহ- সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম খালেদ, সহ-সভাপতি সোহেল আহমদ চৌধুরী, সিলেট মহানগরের সিনিয়র সহ-সভাপতি এস.আর চৌধুরী সেলিম, সহ-সভাপতি মো. মোসাদ্দেক হোসেন সাজুল, সহ-সভাপতি মোবাশ্বেরা বেগম (পারু),সহ-সভাপদি ডা: আওলাদ হোসেন, উপজেলার নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কানাইঘাট উপজেলা শাখার সভাপতি মো. এনামুল হক, জকিগঞ্জ উপজেলা শাখার সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান, দক্ষিণ সুরমার সভাপতি মো. পংকি মিয়া, শাহপরান শাখার সভাপতি শাহিদা তালুকদার, বিমানবন্দর থানার সভাপতি সৈয়দ বাহারুল ইসলমা রিপন। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা, মহানগর ও উপজেলা শাখার দায়িত্বশীলরা।